অসীম নিস্তব্ধতা! নিশ্চুপ চরাচর!
তোমার হাতের ওই বীণাখানি রুদ্র-সুরে
বাজতে বাজতে কখন গেছে থেমে, হে নটরাজ!
সৃষ্টিরে করে লয় বসে আছো তুমি একা
কবিত্বহীন জগতে, ওগো মহাকবি।
অন্তরের সকল অব্যক্ত বেদনা হয়েছে বিদূরিত:
অনন্ত শান্তিতে তুমি নিশ্চুপ, নিস্পন্দ, ধ্যানমগ্ন!
শক্তির স্পন্দন ঘটছে না কোনোখানেই।
অনাদি অনন্ত কবিতার খাতা খোলা পড়ে আছে—
কালির আঁচড় পড়েনি একটুও!
খোলা আছে তব জটাজাল, এলোকেশ তুমি আজ;
শশী সূর্য নক্ষত্রদল নিশ্চিহ্ন হয়ে মিলিয়েছে কোথায়…
তুমি নির্বিকার, নিস্পৃহ; নিস্তরঙ্গ তোমার চেতনা।
মনে হয় নব সৃষ্টির হবে নাকো আর নির্মাণ!
শক্তিহীন মহেশ্বর নিমগ্ন আজ মহাধ্যানে…
তোমার হাতের ওই বীণাখানি রুদ্র-সুরে
বাজতে বাজতে কখন গেছে থেমে, হে নটরাজ!
সৃষ্টিরে করে লয় বসে আছো তুমি একা
কবিত্বহীন জগতে, ওগো মহাকবি।
অন্তরের সকল অব্যক্ত বেদনা হয়েছে বিদূরিত:
অনন্ত শান্তিতে তুমি নিশ্চুপ, নিস্পন্দ, ধ্যানমগ্ন!
শক্তির স্পন্দন ঘটছে না কোনোখানেই।
অনাদি অনন্ত কবিতার খাতা খোলা পড়ে আছে—
কালির আঁচড় পড়েনি একটুও!
খোলা আছে তব জটাজাল, এলোকেশ তুমি আজ;
শশী সূর্য নক্ষত্রদল নিশ্চিহ্ন হয়ে মিলিয়েছে কোথায়…
তুমি নির্বিকার, নিস্পৃহ; নিস্তরঙ্গ তোমার চেতনা।
মনে হয় নব সৃষ্টির হবে নাকো আর নির্মাণ!
শক্তিহীন মহেশ্বর নিমগ্ন আজ মহাধ্যানে…
No comments:
Post a Comment